কেন্দ্রীও সরকার জনসাধারণের স্বার্থে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রকল্প শুরু করেছে তার মধ্যে এটি অন্যতম প্রকল্প (Post Office Interest Rate)। জনসাধারণ যাতে বিনিয়োগ করে লাভের মুখ দেখতে পারে, তার জন্য কেন্দ্রের তরফে চালু হয়েছে একাধিক নতুন প্রকল্প। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা পোস্ট অফিসে বিভিন্ন বিনিয়োগ স্কিম চালু করেছে কেন্দ্রীও সরকার। প্রকল্পগুলি থেকে ব্যাপক হারে লাভ পাওয়া যায়।
Post Office Interest Rate In 2024
আজকে আমরা আলোচনা করব তেমনি দুর্দান্ত প্রকল্পের বিষয়। যেখানে বিনিয়োগ করে (Post Office Interest Rate) অল্প দিনের মধ্যে দ্বিগুণ লাভের মুখ দেখতে পারেন। তাহলে আর দেরি কেন, আসুন জেনে নেওয়া যাক কেন্দ্রের দ্বিগুণ লাভের প্রকল্পের বিষয়।
বিনিয়োগের বাজারে সরকারি, বেসরকারি তরফে ভিন্ন ভিন্ন প্রকল্প চালু রয়েছে। তবে যারা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের অবশ্যই দেখে ও বুঝে উপযুক্ত প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে হবে যেখানে লাভ ভালো পাওয়া যাবে (Post Office Interest Rate)। বর্তমানে উপার্জনের টাকা বহু মানুষই বেসরকারি স্কিমে বিনিয়োগ করেন।
সেখানে ঝুঁকি থাকে ঠিকই, আবার রিটার্নও পাওয়া যায় দুর্দান্ত। তবে সমাজের নব্বই শতাংশ মানুষ ঝুঁকিহীন প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে বেশি আগ্রহী হন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, পোস্ট অফিসের নাম (Post Office Interest Rate)। সমাজের বেশিরভাগ মানুষ পোস্ট অফিসের বিনিয়োগকে ঝুঁকিহীন ও ভালো লাভের বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য করেন।
আর সেই কারণে কেন্দ্রীয় সরকার পোস্ট অফিসে বেশ কিছু লাভজনক প্রকল্পের শুরু করেছেন। পোস্ট অফিসে বিনিয়োগ (Post Office Interest Rate) সুরক্ষিত এবং জনসাধারণের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়।
পোস্ট অফিসের দুর্দান্ত লাভজনক স্কিম! রাতারাতি দ্বিগুণ হবে টাকা! কয়েক মাসের মধ্যেই লাখপতি হবেন।
পোস্ট অফিসের দারুন লাভজনক স্কিম!
পোস্ট অফিসের একটি দুর্দান্ত লাভজনক স্কিম হল পোস্ট অফিস ‘টাইম ডিপোজিট স্কিম’। অচিরেই এই প্রকল্প সবার মধ্যে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। পোস্ট অফিসের এই যোজনায় টাকা জমানোর মেয়াদ পাঁচ বছর। তবে এই যোজনায় টাকা যতটা নিশ্চিত হয়, তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রকল্পের রিটার্নের পরিমাণ।
এখানে বিনিয়োগ করে একজন ব্যক্তি দ্বিগুণ হারে রিটার্ন পেতে পারেন। পোস্ট অফিসের এই প্রকল্পটি অবশ্যই একজন ব্যক্তির জমানো টাকা সুরক্ষিত রাখে। একইসঙ্গে প্রকল্পটি দুর্দান্ত রিটার্ন দেয়। এই প্রকল্পে টাকা রেখে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়।
পোস্ট অফিসের এই প্রকল্পের সুদের হার অত্যন্ত বেশি। প্রায় ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ দেয় প্রকল্পটি। যথারীতি বিনিয়োগকারী এই প্রকল্প থেকে তাঁর জমানো অর্থের ওপর ভালো রিটার্ন পেতে পারেন। পোস্ট অফিসের এই প্রকল্পটি গ্যারান্টি দেয় ভালো রিটার্ন পাইয়ে দেওয়ার।
আর সেই কারণেই প্রকল্প টি যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছে বিনিয়োগ কারীদের মধ্যে। পোস্ট অফিসের এই প্রকল্পে আপনি বিভিন্ন মেয়াদে টাকা জমাতে পারেন। এক, দুই, তিন, চার পাঁচ, সমস্ত মেয়াদের জন্যই টাকা জমানো যায়। সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের মেয়াদে এখানে টাকা জমানো সম্ভব।
তবে মনে রাখবেন, আপনি যত বেশি সময়ের জন্য এখানে টাকা বিনিয়োগ করবেন তত বেশি পরিমাণ সুদ পাবেন। পোস্ট অফিসের ডিপোজিট প্রকল্পে এক বছরের জন্য সুদের হার হয় ৬.৯ শতাংশ, ২ অথবা তিন বছরের জন্য সুদের হার হয় ৭ শতাংশ।
পোস্ট অফিসে 64 হাজার শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ হবে। মাধ্যমিক পাশে আবেদন করুন
এবং এখানে ৫ বছরের ক্ষেত্রে সুদের হার দাঁড়ায় ৭.৫ শতাংশে। একজন ব্যক্তি এখানে সিঙ্গেল ও জয়েন্ট উভয় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এর সঙ্গে বিনিয়োগ কারী এখানে টাকা জমালে আয়করে ছাড় পেতে পারেন।
কমপক্ষে এক হাজার টাকা বিনিয়োগ করে এখানে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। জমা পড়া টাকার ওপরে সুদ মেলে। এখানে লাভের হার এতটা বেশি যে, আপনি যদি এখানে ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন সুদ সহ সেটি নির্দিষ্ট সময়ের মেয়াদে সাত লক্ষ টাকায় পৌঁছাতে পারে।